যুক্তি হিসাবে জানানো হয় যে, গোটা দেশের মতো এ রাজ্যেও যে হেতু বাজির শব্দমাত্রা ১২৫ ডেসিবেলের মধ্যে এবং এ বার শুধু সবুজ বাজিতেই ছাড় রয়েছে, তাই আলাদা করে আর পরীক্ষার প্রয়োজন নেই।
পুলিশ এবং দমকল হাজির। পরীক্ষা করার জন্য বাজি নিয়ে এসে পড়েছেন বাজি বাজারের প্রতিনিধিরাও। কিন্তু দীর্ঘ অপেক্ষার পরেও টালা পার্কে বৃহস্পতিবার দেখা মিলল না রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ বা ‘ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট’ (নিরি)-এর কোনও প্রতিনিধির। এই পরিস্থিতিতে কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষার পরে এ দিনের মতো বাতিলই হয়ে গেল বাজি পরীক্ষা। যা প্রশ্ন তুলে দিল, আগামী শনিবার থেকে পুলিশের উদ্যোগে শুরু হতে চলা বৈধ বাজি বাজার তা হলে হবে কী করে? সেখানে কি তবে এ বার বিক্রি হবে পরীক্ষা না হওয়া বাজিই? অনেকের প্রশ্ন, এই সুযোগেই যেমন খুশি বাজি বিক্রির রমরমা হবে না তো?