গ্রামের বাড়ি থেকে ফিরছিলেন নার্সিং পড়ুয়া। সেই সময়েই একদল অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতী তাঁকে অপহরণ করে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ। ঘটনায় ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
নার্সিং পড়ুয়া তরুণীকে অপহরণ করে যৌননিগ্রহের অভিযোগ। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে তামিলনাড়ুর দিন্দিগুল জেলায়। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, তরুণীকে অপহরণ করে গণধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। পরিবারের অভিযোগ, একদল অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে। দিন্দিগুল জেলার পুলিশ সুপার প্রদীপ জানিয়েছেন, অভিযুক্তেরা পরে স্থানীয় একটি রেলস্টেশনের কাছে তরুণীকে ফেলে রেখে পালিয়ে যান। সেখান থেকেই তরুণীকে উদ্ধার করে পুলিশ। বর্তমানে ওই তরুণী জেলার একটি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যে এফআইআর রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, ওই তরুণী সোমবার বাসে চেপে গ্রামের বাড়ি থেকে ফিরছিলেন। সেই সময় মাঝরাস্তায় তিনি বাড়িতে ফোন করেছিলেন। বাবাকে জানিয়েছিলেন, কালো পোশাক পরা এক মহিলা তাঁকে অনুসরণ করছেন। এর পর থেকে তরুণীর সঙ্গে আর ফোনে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না পরিবারের লোকেরা। উদ্বিগ্ন হয়ে নির্যাতিতার পিতা থানায় গিয়ে পুলিশকে বিষয়টি জানান। সেই মতো তরুণীর খোঁজ শুরু করে পুলিশ এবং শেষে রেলস্টেশন সংলগ্ন একটি এলাকা থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ সূত্রে খবর, ওই তরুণী সোমবার বাসে চেপে গ্রামের বাড়ি থেকে ফিরছিলেন। সেই সময় মাঝরাস্তায় তিনি বাড়িতে ফোন করেছিলেন। বাবাকে জানিয়েছিলেন, কালো পোশাক পরা এক মহিলা তাঁকে অনুসরণ করছেন। এর পর থেকে তরুণীর সঙ্গে আর ফোনে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না পরিবারের লোকেরা। উদ্বিগ্ন হয়ে নির্যাতিতার পিতা থানায় গিয়ে পুলিশকে বিষয়টি জানান। সেই মতো তরুণীর খোঁজ শুরু করে পুলিশ এবং শেষে রেলস্টেশন সংলগ্ন একটি এলাকা থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
নির্যাতিতাকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর পর সেখানে গিয়েছিলেন পুলিশ সুপারও। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে নির্যাতিতার শারীরিক অবস্থা বোঝার চেষ্টা করেন তিনি। তরুণীর বয়ান সংগ্রহেরও চেষ্টা করে পুলিশ। পুলিশের দাবি, বর্তমান পরিস্থিতিতে তাঁর বয়ান সংগ্রহ করা বেশ কঠিন হয়ে উঠেছে। কী ঘটেছিল, তা নিয়ে পুলিশ প্রশ্ন শুরু করলে একটি পর্যায় পর্যন্ত বলার পর মৃগীর সমস্যা দেখা দেয় তরুণীর। তাঁর থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে এবং অভিযুক্তদের খোঁজ চালাচ্ছে।